Ticker

6/recent/ticker-posts

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

সোমবার, ৭ জুলাই, ২০২৫

‘অসমের বিজেপি সরকার এ রাজ্যে এনআরসি চাপানোর চেষ্টা করছে’! দিনহাটার ঘটনায় পদ্মশিবিরকে তোপ মমতার

‘অসমের বিজেপি সরকার এ রাজ্যে এনআরসি চাপানোর চেষ্টা করছে’! দিনহাটার ঘটনায় পদ্মশিবিরকে তোপ মমতার

অভিযোগ, কোচবিহারের দিনহাটার বাসিন্দা উত্তমকুমার ব্রজবাসীকে এনআরসি নোটিস পাঠিয়েছে অসমের বিজেপি সরকার। বিষয়টি নিয়ে সোমবারই সরব হয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ সামিরুল। এ বার এই ঘটনায় বিজেপিকে তোপ দাগলেন মমতা।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। —ফাইল চিত্র।


জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) চালু করতে চাইছে বলে অভিযোগ করলেন এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পদ্মশিবিরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে সমস্ত বিরোধী দলকে একজোট হওয়ার বার্তা দিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার সকালে সমাজমাধ্যমে একটি পোস্ট করেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি লিখেছেন, কোচবিহারের দিনহাটার বাসিন্দা উত্তমকুমার ব্রজবাসীর কাছে বৈধ পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও অসমের ফরেনার্স ট্রাইবুনাল তাঁকে বিদেশি বা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে হেনস্থা করছে।

বিষয়টি নিয়ে সোমবারই সরব হয়েছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ তথা পরিযায়ী শ্রমিক কল্যাণ বোর্ডের চেয়ারম্যান সামিরুল ইসলাম। সমাজমাধ্যমে একটি পোস্টে তিনি অভিযোগ করেন, কোচবিহারের বাসিন্দা উত্তমকে এনআরসি নোটিস পাঠিয়েছে অসমের বিজেপি সরকার। সামিরুল নথি তুলে ধরে জানান, ১৯৬৬ সালে প্রথম ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত হয়েছিল উত্তমের। তার পরেও কী ভাবে অসম সরকার ওই ব্যক্তিকে এনআরসির নোটিস পাঠাল, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।


সামিরুলের পর এ বার বিষয়টি নিয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মার নেতৃত্বাধীন অসমের বিজেপি সরকারকে তোপ দাগলেন খোদ তৃণমূলনেত্রী। মুখ্যমন্ত্রী দিনহাটার ওই ব্যক্তির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে লেখেন, “গত ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি এই বাংলার বাসিন্দা। তাঁর বৈধ পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও, তাঁকে ‘বিদেশি/অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে হয়রানি করা হচ্ছে।” একই সঙ্গে পদ্মশিবিরকে তোপ দেগে তাঁর সংযোজন, “এটি আমাদের গণতন্ত্রের উপর একটি পরিকল্পিত আক্রমণ ছাড়া আর কিছুই নয়। এটিই প্রমাণ করে যে অসমে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে, যেখানে তাদের কোনও ক্ষমতা বা অধিকার নেই।”

Indian Politics

🇮🇳 Understanding Indian Politics: Power, People & Progress


**Indian politics** is one of the most dynamic and diverse political systems in the world. With over **1.4 billion people**, **multiple political parties**, and **a federal democratic structure**, it reflects the true spirit of "Unity in Diversity."





🏛️ 1. What is Indian Politics?


Indian politics is the **governance system of the Republic of India**, based on a **parliamentary democracy**. It involves:


* **Three main pillars**: Executive, Legislature, and Judiciary.

* **Multiple levels**: Central government, State governments, and Local bodies (Panchayats & Municipalities).

* **Constitution of India**: The supreme law guiding everything.


🗳️ 2. Major Political Parties in India


Here are some key players in Indian politics:


| Party Name | Abbreviation | Ideology |

| ------------------------ | ------------ | ---------------------------- |

| Bharatiya Janata Party | BJP | Nationalism, Right-Wing |

| Indian National Congress | INC | Secularism, Center-Left |

| Aam Aadmi Party | AAP | Anti-Corruption, Welfare |

| Trinamool Congress | TMC | Regional Power (West Bengal) |

| DMK, SP, BSP, CPI(M) | – | Regional/Socialist Parties |


Many **regional parties** also hold significant power in states like Tamil Nadu, West Bengal, Uttar Pradesh, and others.


🔄 3. Lok Sabha vs. Rajya Sabha: The Parliament


India has a **bicameral Parliament**:


* **Lok Sabha (House of the People)**: Members are directly elected by the people.

* **Rajya Sabha (Council of States)**: Members are elected by state legislatures.


The **Prime Minister** is chosen from the Lok Sabha majority.


📅 4. Elections: The Festival of Democracy


India holds **general elections every 5 years**.


* Conducted by the **Election Commission of India (ECI)**.

* Uses **Electronic Voting Machines (EVMs)**.

* State and local elections also take place on rotation.


Fun Fact:


India is the **largest democracy** in the world and conducts the **largest elections** globally!


⚖️ 5. Current Political Landscape (2025)


As of 2025:


* BJP continues to be the dominant party at the national level.

* Opposition unity is increasing ahead of the **2029 General Elections**.

* Key issues in debate: **Economy, Unemployment, Caste-based Reservation, Women's Safety, Uniform Civil Code**, and **Digital Privacy**.


🧠 6. Challenges in Indian Politics


* **Corruption** and **criminal cases** among candidates.

* Use of **religion and caste** for vote-bank politics.

* **Fake news** and misinformation on social media.

* **Youth apathy** towards voting and political awareness.


🌟 7. Why Should YOU Care?


> "The future of India depends on the people who vote today."


* Political decisions affect **jobs, education, healthcare, economy**, and **freedom**.

* Being informed = Being empowered.

* Youth participation, activism, and awareness can **change the system from within.

✅ Conclusion


Indian politics is not just about elections. It’s about **governance, accountability, and participation**. Whether you're a first-time voter or a political enthusiast, understanding politics helps you become a **better citizen**.


🗣️ **What’s your opinion about Indian politics? Do you believe it’s improving or getting worse? Comment below!


‘দাগি অযোগ্যদের’ বাদ দিতে হবে নিয়োগপ্রক্রিয়া থেকে, এসএসসি-র নতুন বিজ্ঞপ্তি নিয়ে রায় কলকাতা হাই কোর্টের

‘দাগি অযোগ্যদের’ বাদ দিতে হবে নিয়োগপ্রক্রিয়া থেকে, এসএসসি-র নতুন বিজ্ঞপ্তি নিয়ে রায় কলকাতা হাই কোর্টের

আদালতে মামলাকারীরা জানিয়েছিলেন, শীর্ষ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ‘সিলেকশন’ প্রক্রিয়া ওই সালের ‘রুল’ অনুযায়ী করতে হবে এবং ২০১৬ সালের চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে থেকেই তা করার নির্দেশ ছিল। কিন্তু বিজ্ঞপ্তিতে সেই নির্দেশ মানা হয়নি।

—প্রতীকী চিত্র।
‘দাগি বা চিহ্নিত অযোগ্য’ চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগপ্রক্রিয়া থেকে বাদ দিতে হবে। সোমবার এসএসসি-র নতুন বিজ্ঞপ্তি নিয়ে রায় দিল কলকাতা হাই কোর্ট। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের নির্দেশ, কোনও ‘দাগি বা চিহ্নিত অযোগ্য’ প্রার্থী যদি ইতিমধ্যেই আবেদন করে থাকেন, সেই আবেদনপত্র বাতিল করতে হবে। বস্তুত, হাই কোর্ট স্পষ্টতই জানিয়ে দিল, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনেই নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। একই সঙ্গে গত ৩০ মে যে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল এসএসসি, তাকে সামনে রেখেই নিয়োগপ্রক্রিয়া চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। বিজ্ঞপ্তির বাকি অংশে আদালত হস্তক্ষেপ করেনি।


সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২৬ হাজার শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিলের পর নতুন নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে শিক্ষা দফতর। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, এসএসসি-র ২০২৫-এর ওই বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরিপন্থী। ওই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের হয়।


মামলাকারীদের দাবি, প্রায় ৪৪ হাজার শূন্যপদের যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে, তা আইনসম্মত নয়। মামলাকারীরা জানিয়েছিলেন, শীর্ষ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ‘সিলেকশন’ (বাছাই) প্রক্রিয়া ওই সালের ‘রুল’ অনুযায়ী করতে হবে। এবং ২০১৬ সালের চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে থেকেই তা করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে তা মানা হয়নি। পাশাপাশি বয়সের ছাড়ের বিষয়টিও নির্দেশ মেনে করা হয়নি বলে দাবি করেন তাঁরা।

নতুন মোড়কে পুরনো লাইনেই বিজেপির নতুন রাজ্য সভাপতি, উল্লেখ জ্যোতি বসুরও! আহ্বানে সাড়া দেবে সিপিএম-কংগ্রেস?

 

নতুন মোড়কে পুরনো লাইনেই বিজেপির নতুন রাজ্য সভাপতি, উল্লেখ জ্যোতি বসুরও! আহ্বানে সাড়া দেবে সিপিএম-কংগ্রেস?

বৃহস্পতিবার দলের রাজ্য সভাপতি হিসেবে তাঁর নাম আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষিত হওয়ার পরে প্রযে ভাষণ শমীক দিয়েছিলেন, সেখানেও তিনি বাম-কংগ্রেসকে নিজেদের পতাকা আপাতত ‘গুটিয়ে’ রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

রাজ্য বিজেপির নতুন সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য। — ফাইল চিত্র।
রাজ্য বিজেপির নতুন সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য। — ফাইল চিত্র।

রাজ্য বিজেপির নতুন শীর্ষনেতার ‘উদাত্ত আহ্বান’। সিপিএম-কংগ্রেসের কটাক্ষ সম্বলিত প্রত্যাখ্যান।

বঙ্গের ভোট-ভবিষ্যৎ ঘিরে বিরোধী শিবিরে বাগ্‌যুদ্ধ। পশ্চিমবঙ্গকে ‘বাঁচাতে’ আপাতত নিজেদের পতাকা সরিয়ে রেখে সিপিএম-কংগ্রেস যেন বিজেপিকে সমর্থন করে, আবার সেই আহ্বান জানালেন শমীক ভট্টাচার্য। দেশভাগের সময়ে জ্যোতি বসুর ‘ভূমিকা’র কথাও মনে করালেন। জবাবে রাজ্য বিজেপির নতুন সভাপতির বিরুদ্ধে ‘ইতিহাস বিকৃতি’র অভিযোগ তুললেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার বললেন, ‘‘বিজেপি কর্মীরা বরং ঝান্ডা সরিয়ে রেখে কংগ্রেসে আসুন।’’


রবিবার সকাল থেকে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্মদিনে একের পর এক অনুষ্ঠানে যোগ দিন শমীক। প্রতিটি ভাষণেই তিনি দেশভাগ, বঙ্গবিভাজন, পশ্চিমবঙ্গের জন্মের প্রসঙ্গ টানেন। তৎকালীন অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির নেতা তথা বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য জ্যোতি বসুর ‘ভূমিকা’র কথাও মনে করান। শমীক বলেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করি, যদি জ্যোতি বসু আজ বেঁচে থাকতেন, তা হলে যে মৌলবাদ পশ্চিমবঙ্গে শুরু হয়েছে, রাজনীতিতে যে শব্দচয়ন শুরু হয়েছে, তাতে তিনি এর বিরুদ্ধেই অবস্থান নিতে বলতেন।’’ শমীকের কথায়, ‘‘১৯৪৭ সালে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তা দেখে, বাঙালি অস্মিতা রক্ষার স্বার্থে, মৌলবাদ মুক্ত একটা রাজ্য গঠনের স্বার্থে, প্রগতিশীলতার স্বার্থে জ্যোতি বসু নিজের মতাদর্শ দূরে সরিয়ে রেখে, নিজের দলের ঘোষিত অবস্থান দূরে সরিয়ে রেখে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের আনা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।’’ রাজ্য বিজেপি সভাপতির আহ্বান, সিপিএম বা কংগ্রেসে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের এই মুহূর্তে রাজ্যের স্বার্থে নিজেদের পতাকা দূরে সরিয়ে রেখে তৃণমূলের বিরুদ্ধে এক হওয়া উচিত। যদিও ‘এক’ হওয়া বলতে শমীক বিজেপির পাশে দাঁড়ানোর কথাই বলছেন।

আরও পড়ুন:

দু’দিনেই বদলে গিয়েছে জীবন, ভিড় আর ফোনকলে হিমশিম সহকারীরা, বঙ্গ বিজেপির নতুন সভাপতি বিভোর বদলের স্বপ্নে

রবিবারই প্রথম এই রকম কোনও আহ্বান শমীক জানালেন, এমন নয়। গত বৃহস্পতিবার দলের রাজ্য সভাপতি হিসেবে তাঁর নাম আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষিত হওয়ার পরে প্রথম যে ভাষণ শমীক দিয়েছিলেন, সেখানেও বাম-কংগ্রেসকে তিনি আপাতত নিজেদের পতাকা ‘গুটিয়ে’ রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন। পরবর্তী দু’দিনেও সংবাদমাধ্যমে একাধিক বার তাঁর মুখে ওই একই ধরনের কথাবার্তা শোনা যায়।


শমীকই প্রথম এই রকম আহ্বান জানালেন, তা অবশ্য নয়। রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও বার বার বিরোধী ভোট ভাগ হওয়ার বিরুদ্ধে আহ্বান জানাচ্ছিলেন গত কয়েক বছর ধরে। গত লোকসভা নির্বাচনে অন্তত ১২টি আসনে সিপিএম ভোট কেটে বিজেপির যাত্রাভঙ্গ করেছে এবং তৃণমূলের সুবিধা করে দিয়েছে বলে শুভেন্দু মন্তব্য করেন শমীকের অভিষেক-মঞ্চেও। তৃণমূলকে যাঁরা চান না, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তাঁরা কেউ নিজেদের ভোট ভাগ হতে দেবেন না বলে শুভেন্দুও আহ্বান জানিয়েছেন। রাজ্য বিজেপির নতুন সভাপতিও সেই ‘আহ্বান’কেই দলের ‘রাজনৈতিক লাইনে’ পরিণত করতে চাইছেন। কথাগুলো বলার সময়ে শুধু একটু অন্য রকম শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করছেন। অর্থাৎ, পুরনো আহ্বানই নতুন মোড়কে।


সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের কথায়, ‘‘বিজেপির নতুন সভাপতি নতুন কৌশল ব্যবহার করতে চাইছেন। পুরনো কৌশলে খুব সুবিধা হয়নি। তাই ফুটবলে যেমন ডানদিক-বামদিক করে ডজ্ করতে করতে এগোনো হয়, বিজেপি এখানে সে রকম করতে চাইছে। শুভেন্দু চরম দক্ষিণপন্থী কথাবার্তা বলতে বলতে দৌড়চ্ছিলেন। তাতে সুবিধা হল না। এ বার শমীক অন্য রকম কথা বলে দৌড়তে চাইছেন। তাতেও সুবিধা হবে না।’’ সেলিমের কটাক্ষ, ‘‘শমীক ইতিহাসের বিকৃতি ঘটাচ্ছেন। ১৯৪৭ সালে আইনসভায় যে ভোটাভুটির মাধ্যমে বঙ্গ বিভাজনের সিদ্ধান্ত হয়, তার আগে জ্যোতি বসু কী ভাষণ দিয়েছিলেন, তা শমীক পড়েননি। তাঁর উচিত ওই ভাষণ পড়ে নিয়ে জ্যোতি বসুর ভূমিকা সম্পর্কে মন্তব্য করা।’’


প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ছেন শমীকের দিকে, ‘‘বিজেপির পতাকার তলায় অন্য সবাই যাবে কেন? বিজেপি কেন পতাকা গুটিয়ে রেখে কংগ্রেসের ছাতার তলায় আসছে না?’’ শুভঙ্করের কথায়, ‘‘পশ্চিমবঙ্গকে বাঁচাতে যেমন তৃণমূলকে সরানো দরকার, ভারতকে বাঁচাতে তেমনই বিজেপিকে সরানো দরকার। সুতরাং বিজেপির রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় সমবেত হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। আমি বরং বলব, বাংলার মানুষের সামনে একমাত্র বিকল্প কংগ্রেসই।’’


রাজ্য বিজেপির সভাপতি রবিবার অবশ্য শুধু বাম-কংগ্রেসকে বার্তা দেননি। বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন তৃণমূলের একাংশকেও। রাজ্যের শাসক দলের সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের নাম করে শমীক উল্লেখ করেছেন, দেশভাগপর্বে সুখেন্দুর বাবার ভূমিকার কথা। শমীক বলেন, ‘‘মালদহ জেলা সে সময়ে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সুখেন্দুশেখর রায়ের বাবা শিবেন্দুশেখর রায় মালদহের বিবদমান হিন্দু জমিদারদের একত্রিত করে কংগ্রেস নেতৃত্বের কাছে গিয়েছিলেন। কংগ্রেস কোনও সাহায্য করেনি। তখন তাঁরা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সাহায্য চান। তার ফলস্বরূপ মালদহ আজ পশ্চিমবঙ্গে।’’ শমীক কটাক্ষের সুরে বলেছেন, ‘‘শিবেন্দুশেখরের নাম বাংলার ইতিহাসে, আমাদের পাঠ্যপুস্তকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। তাঁর ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার অন্য কেউ ভোগ করছেন।’’


শমীক কেন একাধিক ভাষণে তাঁর বাবার নাম টেনে আনছেন, তা তাঁর ‘বোধগম্য’ হচ্ছে না বলে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় জানাচ্ছেন। আনন্দবাজার ডট কমকে সুখেন্দু বলেন, ‘‘এ কথা ঠিক যে, মালদহ জেলাকে পশ্চিমবঙ্গে তথা ভারতে রাখার যে আইনি লড়াই, তাতে আমার বাবার ভূমিকা ছিল। কিন্তু কোনও বড় বা মহৎ কাজ কেউ একা করেন না। অনেকের ভূমিকা তাতে থাকে। সবার নাম পাঠ্যপুস্তকে থাকে না।’’ তৃণমূল সাংসদের কথায়, ‘‘আমার বাবা যখন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রনেতা, তখন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় সেখানকার উপাচার্য। সেই সুবাদেই বাবা শ্যামাপ্রসাদকে শ্রদ্ধা করতেন, তাঁর সঙ্গে বাবার পরিচিতিও ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার মুহূর্তে মালদহ কোন দিকে যাবে, তা যখন অনিশ্চিত, তখন বাবা আরও অনেককে নিয়ে শ্যামাপ্রসাদের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ঘটনার কথা বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে শমীক কেন বার বার টেনে আনছেন, আমি জানি না।’’

Bengal BJP's "Powerful Shift" That Drew Trinamool's "Copycat" Jibe

Bengal BJP's "Powerful Shift" That Drew Trinamool's "Copycat" Jibe

The change pertains to the Bengal BJP removing photos of its leaders from the media backdrop kept at their Kolkata headquarters.







TMC vs BJP

Kolkata: A rather unique flashpoint has emerged in Bengal politics with the warring BJP and Trinamool claiming credit for a move that signifies the importance of the party over its leadership. The change pertains to the Bengal BJP removing photos of its leaders from the media backdrop kept at their Kolkata headquarters.

While the shift was evident in the state BJP's latest press conference, the Trinamool claimed that it was their ideology throughout that has been hijacked by the BJP.


A video of the presser, addressed by Rajya Sabha MP Samik Bhattacharya, was posted on the Bengal BJP's social media handles on July 5. It showed the backdrop with only the party's Lotus symbol.


The backdrop will now feature only the BJP symbol and no leader's photograph, said a BJP leader, calling it a "powerful shift". But this is not just a design change, he said, pointing out that it reflects the party ideology: "Nation First, Party Second, Self Last."

He called it a true celebration of collective leadership, discipline, and values over personalities.


But the Trinamool has refused to accept that it is an original idea.


Party spokesperson Kunal Ghosh has called the BJP a "copycat" and accused them of stealing the Trinamool's ideology of placing the party symbol at the highest pedestal.


"What Trinamool thinks today, others follow tomorrow. Party symbol is the highest point," he said in an online post, sharing screengrabs from the press conferences of the two political rivals.